আমাদের সমৃদ্ধ ইতিহাস

সমস্ত প্রশংসা একমাত্র মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের।

আগণিত দরূদ সালাম শেষ নবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর।

 

ইলমে-দ্বীন শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর উপর ফরজ, যাতে করে কোরআন সুন্নাহ মোতাবেক জীবন যাপন করে ইহকালের কল্যাণ পরকালে নাজাত হাসিল করা যায়। একমাত্র সহীহ দ্বীনি শিক্ষা দ্বারাই হালাল-হারাম ন্যায়-অন্যায় এর পার্থক্য নির্ণয় করতঃ সকল প্রকার ভ্রান্তি পরিহার করে ঈমান আমলের পথে জীবন পরিচালনা করে আল্লাহর সন্তুষ্টি নৈকট্য অর্জন করা যায়। এজন্যই কুরআন হাদীসে দ্বীনি শিক্ষার গুরুত্বে অসংখ্য বাণী বিদ্যমান।

 

জীবন চলার পথে প্রয়োজনীয় দ্বীনি-ইলম শিক্ষা করা একজন পুরুষের জন্য যতটুক গুরুত্বপূর্ণ, একজন নারীর জন্য ঠিক ততটুকুই অপরিহার্য। যাতে করে মুসলমানদের প্রতিটি ঘর হয় একটি দ্বীনি শিক্ষার বিদ্যাপীঠ। প্রতিটি মায়ের কোল হয় শিশুর দ্বীনি শিক্ষার সূতিকাগার। আর মাতৃকোল থেকেই শিশুরা সুশিক্ষায় হাতে খড়ি পেয়ে তিলে তিলে সমৃদ্ধির পথে অগ্রসর হয় এবং মানবীয় গুণের বিকাশের মাধ্যমে উন্নত সমাজ গঠনে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়।

 

ধর্মীয় অনুশাসন সমৃদ্ধ, পর্দা ঘেরা, নিরাপদ পরিচ্ছন্ন আবাসন ব্যবস্থা, জেনারেল শিক্ষা দ্বীনি শিক্ষার সমন্বয়ে বাস্তবমুখী সিলেবাসে উন্নতমানের শিক্ষাব্যবস্থা সংবলিত ব্যতিক্রমধর্মী একটি প্রতিষ্ঠান আমাদের অনেকেরই প্রত্যাশা। দ্বীনদার, স্বাবলম্বী রুচিশীল ব্যক্তিবর্গের প্রত্যাশা চাহিদাকে সামনে রেখেই 'মাদরাসাতুল বানাত আল ইসলামিয়া ঢাকা' এর প্রতিষ্ঠা। একমাত্র আল্লাহর উপর ভরসা করে সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকে গড়া প্রতিষ্ঠানটির অগ্রযাত্রায় আপনার অংশগ্রহণ, পরামর্শ দোয়া আমাদের একান্ত কাম্য।